এফিলিয়েট মার্কেটিং কি, এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার ৩টি সহজ উপায়।

5/5 - (2 votes)

এফিলিয়েট মার্কেটিং কি জানেন না? এফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনেকেই টাকা উপার্জন করছে। আপনিও যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার উপায় জানতে চান, তবে এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন। আজকের এই পোস্টে আপনাদের সাথে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করার পদ্ধতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

অনেকেই অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে চান, কিন্তু সহজ পদ্ধতি না জানার কারণে ইচ্ছে থাকলেও উপায় হয় না। আজ আপনাদের সাথে টাকা উপার্জন করার সহজ একটি পদ্ধতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। তো চলুন, শুরু করা যাক।

এফিলিয়েট মার্কেটিং কি

এফিলিয়েট মার্কেটিং কি

কোন ই-কমার্স ওয়েবসাইট বা কোম্পানির পণ্য আপনার রেফারেল কোড বা রেফারেল লিংক ব্যবহার করে যখন বিক্রি করে দিতে পারবেন, তখন উক্ত কোম্পানি হতে আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণে কমিশন দেয়া হবে। এইযে আপনি অন্য একটি কোম্পানির হয়ে তাদের পণ্য বিক্রি করে দিলেন, এটাই হচ্ছে এফিলিয়েট মার্কেটিং। এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য অনেক ওয়েবসাইট বা কোম্পানি রয়েছে।

📌 আরো পড়ুন 👇

সবথেকে জনপ্রিয় এফিলিয়েট মার্কেটিং পদ্ধতি হচ্ছে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অ্যামাজন এর অসংখ্য পণ্য রয়েছে। আপনি অ্যামাজন এ একটি অ্যাকাউন্ট তরিই করার পর যেকোনো একটা পণ্য যখন আপনার রেফারেল লিংক ব্যবহার করে বিক্রি করতে পারবেন, তখন অ্যামাজন থেকে আপনাকে কমিশন দেয়া হবে। উদাহরণ স্বরূপ – মনে করুন আপনি অ্যামাজন এ একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করলেন। এরপর, অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে অংশগ্রহন করলেন। অতঃপর, আপনি চাইলে যেকোনো পণ্যের জন্য আলাদা একটি রেফারেল লিংক পাবেন।

উক্ত লিংকটি আপনার বন্ধুদের সাথে বা পরিবারের সাথে শেয়ার করলেন। এখন তারা যদি সেই লিংকটি ভিজিট করে পণ্যটি ক্রয় করে, তাহলেই আপনি অ্যামাজন থেকে কমিশন পাবেন। শুধু বন্ধু বা পরিবারের সাথে অ্যাফিলিয়েট করে তো ভালো পরিমাণে ইনকাম করা সম্ভব নয়। এজন্য, আপনি চাইলে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে অথবা আপনার ইউটিউব চ্যানেল থাকলে সেখানে প্রোডাক্ট এর প্রোমোশন করতে পারেন। অতঃপর, কেউ যখন আপনার দেয়া লিংক ব্যবহার করে পণ্যটি ক্রয় করবে, তখন আপনি কমিশন পাবেন।

আমাদের দেশের সহ বিশ্বের প্রায় সব দেশেই অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অনেক জনপ্রিয়। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনেক কম সময়ে অধিক পরিমাণে টাকা উপার্জন করা যায়। এফিলিয়েট মার্কেটিং কি তা তো জানা হলো, এখন চলুন জেনে নেয়া যাক, এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা আয় করার উপায় কি কি।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার উপায়

এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার উপায়

এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট প্রোডাক্ট নির্বাচন করতে হবে। যে প্রোডাক্ট নিয়ে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান, উক্ত প্রোডাক্ট সম্পর্কে আপনাকে খুঁটি-নাটি সকল বিষয় জানতে হবে। কারণ, সফলভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ঘরে বসে আয় করার জন্য আপনি কয়েকটি পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। এগুলো হচ্ছে –

  • ওয়েবসাইট তৈরি করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা
  • ইউটিউব চ্যানেলে পণ্যের রিভিউ করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার
  • ই-মেইল মার্কেটিং করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা

উপরোক্ত এই তিনটি পদ্ধতি অবলম্বন করেই আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন। এখন আমি এই তিনটি পদ্ধতি নিয়ে আরও বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করবো। চলুন, জেনে নেয়া যাক।

ওয়েবসাইট তৈরি করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

এফিলিয়েট মার্কেটিং কি, এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার উপায়,

একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে এবং সেখানে উক্ত পণ্যটি নিয়ে লেখালেখি করতে হবে এবং এসইও করে গুগল সার্চ ইঞ্জিন সহ বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনের রেজাল্ট পেজে সবার উপরে নিয়ে আসতে হবে।

📌 আরো পড়ুন 👇

এরপর, যখন কেউ আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে আপনার দেয়া পণ্যের লিংকে ক্লিক করে পণ্যটি ক্রয় করবে, তখন আপনি কমিশন পাবেন। এভাবে করেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা উপার্জন করতে হয়। তবে, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে আরও কিছু বিষয় জানতে হবে। এমন কিছু বিষয় নিচে একটি তালিকা দিলাম।

  • অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে জয়েন করা
  • সঠিক নিশ এবং নিশ অনুযায়ী পণ্য নির্বাচন
  • নিশ বা পণ্য অনুযায়ী ওয়েবসাইটের ডোমেইন কেনা
  • ওয়েবসাইট তৈরি এবং এসইও অপ্টিমাইজ করা
  • নির্বাচিত পণ্যটি নিয়ে মানসম্মত কন্টেন্ট লেখা
  • সঠিক জায়গায় আপনার পণ্যের অ্যাফিলিয়েট লিংক শেয়ার করা

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা উপার্জন করতে চাইলে আপনাকে এসব বিষয়ে মনোযোগ দিতে হবে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা উপার্জন করার সবথেকে সহজ এবং উত্তম মাধ্যম হচ্ছে নিশ নির্বাচন করে পণ্য নির্বাচন করা এবং উক্ত নিশ বা পণ্য অনুযায়ী ডোমেইন কিনে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা এবং সেখানে পণ্যটি নিয়ে বিভিন্ন কন্টেন্ট লেখা। এরপর, অনেকেই গুগল সার্চ ইঞ্জিন সহ বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে যখন পণ্য সম্পর্কে সার্চ করবে। তখন, আপনার ওয়েবসাইট উপরের দিকে আসলে তারা সেখানে ক্লিক করবে এবং আপনার দেয়া রেফারেল লিংক থেকে পণ্য ক্রয় করবে।

ঠিক এই পদ্ধিতি অনুসরণ করেই আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করতে পারবেন। ওয়েবসাইট দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার সময় সাফল্যের চাবি হচ্ছে এসইও। আপনি আপনার ওয়েবসাইট এবং কন্টেন্ট যত ভালো এসইও করতে পারবেন, বিক্রি তত বেশি হবে। এভাবে করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ইউটিউব ভিডিও বানিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

এফিলিয়েট মার্কেটিং কি, এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার উপায়,

আপনার একটি ইউটিউব চ্যানেল আছে? চাইলে উক্ত ইউটিউব চ্যানেলে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা উপার্জন করতে পারেন। কিভাবে ইউটিউব চ্যানেলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায় জানেন না? তো চলুন, ইউটিউব চ্যানেলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার উপায় জেনে নেয়া যাক।

প্রথমেই আপনাকে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে জয়েন করতে হবে। এরপর, আপনি যে নিশ নিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান, উক্ত নিশের একটি পণ্য বাছাই করতে হবে। এরপর, সেই পণ্যের রেফারেল লিংক কপি করতে হবে। এখন, আপনি যে পণ্যটির এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চাচ্ছেন, সেটির উপর আপনাকে একটি রিভিউ ভিডিও বানাতে হবে।

অনেকেই ইউটিউবে এসে বিভিন্ন পণ্যের রিভিউ ভিডিও দেখে থাকেন। আপনি যদি একটি পণ্যের রিভিউ ভিডিও তৈরি করেন এবং ভিডিও ডেস্ক্রিপশন এ উক্ত পণ্যের এফিলিয়েট লিংক শেয়ার করেন, তাহলে উক্ত লিংক থেকে অনেকেই পণ্যটি ক্রয় করবে।, এছাড়াও, ভিডিওর মাঝে বলতে পারেন যে আমার দেয়া লিংকে ক্লিক করে পণ্যটি ক্রয় করতে পারেন। মানুষ যখন আপনার দেয়া লিংক ক্লিক করে পণ্যটি ক্রয় করবে, তখন আপনি কমিশন পাবেন।

ঠিক এভাবে করেই একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে সেখানে ভিডিও পাবলিশ করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা উপার্জন করতে পারবেন ঘরে বসে।

ই-মেইল মার্কেটিং করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

এফিলিয়েট মার্কেটিং কি, এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার উপায়,

ই-মেইল মার্কেটিং শব্দটি শুনেছেন আগে? আমরা বিভিন্ন প্রয়োজনে বন্ধু বা পরিবারের সদস্যদেরকে ই-মেইল করে থাকি। এছাড়াও, অফিসিয়াল কাজেও ই-মেইল ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু, ই-মেইল ব্যবহার করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায় এ বিষয়ে অনেকেই জ্ঞাত নন। তো চলুন, ই-মেইল মার্কেটিং করে কীভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হয় জেনে নেয়া যাক।

📌 আরো পড়ুন 👇

প্রথমেই আপনাকে একটি নিশ সিলেক্ট করতে হবে, যেটি দিয়ে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন। এরপর, উক্ত নিশের যে সকল প্রোডাক্ট রয়েছে, তার মাঝে থেকে আপনাকে একটি বা একের অধিক কয়েকটি প্রোডাক্ট সিলেক্ট করতে হবে। অতঃপর, অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম বা অন্য যেকোনো অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে জয়েন করে প্রোডাক্টের অ্যাফিলিয়েট লিংক নিতে হবে। 

অতঃপর, আপনার সিলেক্ট করা প্রোডাক্টগুলো যারা কিনতে পারে, এমন সম্ভাব্য ক্রেতাদের ই-মেইল সংগ্রহ করুন। ই-মেইল সংগ্রহ করার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। ই-মেইল সংগ্রহ করা হয়ে গেলে এখন আপনার সিলেক্ট করা প্রোডাক্টগুলো নিয়ে সুন্দর ই-মেইল লিখতে হবে। যা আপনি সেসব সম্ভাব্য ক্রেতাদের ই-মেইল করবেন। যত সুন্দর এবং আকর্ষণীয়ভাবে ই-মেইল লিখতে পারবেন, আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংক থেকে ক্রেতাদের ক্রয় করার সম্ভাবনা তত বেশি থাকবে।

📌 আরো পড়ুন 👇

এভাবে করে, আপনি যখন ই-মেইল করবেন, এরপর তারা আপনার দেয়া লিংক থেকে প্রোডাক্ট ক্রয় করবে। এভাবে করেই আপনি ই-মেইল মার্কেটিং করে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা আয় করতে পারবেন। 

ইতোমধ্যে আপনাদের সাথে এফিলিয়েট মার্কেটিং কি এবং এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা আয় করার উপায় নিয়ে কয়েকটি পদ্ধতি আলোচনা করেছি। এ সম্পর্কিত যেকোনো প্রশ্ন থাকলে সেগুলোর উত্তর নিচে পেয়ে যাবেন। 

এফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন‌উত্তর

এফিলিয়েট মার্কেটিং করে কত টাকা আয় করা যায়?

এফিলিয়েট মার্কেটিং করে কয়েক লক্ষ টাকা থেকে কয়েক কোটি টাকা অব্দি ইনকাম করা সম্ভব। ওয়েবসাইট তৈরি করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা সবথেকে জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। এই মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করলে আপনি যত ভালো ভাবে এসইও করতে পারবেন, তত বেশি সেল হবে এবং আপনার ইনকাম হবে। অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করলে অল্প সেলে বেশি ইনকাম করতে পারবেন যা দেশের ই-কমার্স অ্যাফিলিয়েট থেকে করা সম্ভব নয়।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ কত পারসেন্ট কমিশন দেওয়া হয়?

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ প্রতিটি ই-কমার্স ওয়েবসাইটের নিয়ম অনুযায়ী কমিশন দেয়া হয়। কোন কোম্পানি হয়তো ৫% কমিশন দিবে, যেখানে অন্য কোম্পানি ১০% কমিশন দিতে পারে। কমিশনের ব্যাপারটি পুরোটাই কোম্পানির উপর নির্ভর করে থাকে। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য কোন বিষয়ে জানা প্রয়োজন?

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য যে নিশ এবং প্রোডাক্ট নিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কবেন, তার সকল তথ্য জানা প্রয়োজন। ওয়েবসাইট তৈরি করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার সময় উক্ত প্রোডাক্ট সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য লিখতে হবে। তেমনি, ই-মেইল মার্কেটিং বা ইউটিউব এ রিভিউ ভিডিও করলেও সকল তথ্য উল্লেখ করতে হবে। এছাড়াও, সম্ভাব্য ক্রেতারা আপনাকে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে হবে। এসব জানা থাকা প্রয়োজন। 

কয়টি প্রোডাক্ট নিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা হয়?

একটি নিশ এবং উক্ত নিশের এক বা একের অধিক প্রোডাক্ট নিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার সময় নির্দিষ্ট নিশ এবং প্রোডাক্ট নির্বাচন করা উচিত। মাল্টি নিশের দিকে গেলে সফলতার হার কমতে থাকে। 

কোন ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট প্লেসে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়?

অ্যামাজন সহ বিভিন্ন ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেস রয়েছে, এসব মার্কেট থেকে অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে জয়েন করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। 

এফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে আমাদের মতামত

আজকের এই পোস্টে আপনাদের সাথে এফিলিয়েট মার্কেটিং কি এবং এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার উপায় নিয়ে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করেছি। এছাড়াও, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করার পদ্ধতি সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রশ্ন ও উত্তর সংযুক্ত করে দিয়েছি।

এছাড়াও, আপনার যদি আরও কোন প্রশ্ন থাকে, তবে অবশ্যই কমেন্ট করবেন। এতক্ষন প্রযুক্তির বাংলা  ব্লগের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ৷ 

পোষ্টটি শেয়ার করুন

Leave a Comment